ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসসহ আটটি জাতীয় দিবস উদ্যাপন বা পালন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আজ বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক আদেশে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
জাতীয় দিবস হিসেবে ৭ মার্চকে বাদ দেওয়ায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন নির্মাতা ও অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন। এ নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেছেন তিনি।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চ, ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম দিবস ও জাতীয় শিশু দিবস, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভাই শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জন্মবার্ষিকী, ৮ আগস্ট শেখ হাসিনার মা বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের জন্মবার্ষিকী, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস, ১৮ অক্টোবর শেখ হাসিনার
চট্টগ্রামে হয়ে গেল ‘জয় বাংলা কনসার্ট’। জাতিরজনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের দিনটিকে স্মরণ করে এ আয়োজন। সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) তারুণ্যের প্ল্যাটফর্ম ইয়াং বাংলা প্রতিবছর এ আয়োজন ঢাকায় করলেও এবার অনুষ্ঠিত হয়েছে চট্টগ্রামে।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চে জাতির পিতার ভাষণের গুরুত্ব তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘এই ভাষণ জনগণকে শুধু অনুপ্রাণিতই করেনি, গেরিলা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছে এবং তাদের স্বাধীনতাও এনে দিয়েছে। এটাই ছিল সবচেয়ে বড় কথা।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই প্রতিবছর আয়োজিত হয় জয় বাংলা কনসার্ট। এই কনসার্টের আয়োজন করে আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) প্ল্যাটফর্ম ‘ইয়ং বাংলা’। যদিও এর আগে বরাবরই ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে হয়েছে কনসার্টটি। তব
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঐতিহাসিক ৭ মার্চ উপলক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন
১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা শোনার জন্য সকাল থেকেই রেসকোর্স ময়দানে জমায়েত হতে থাকে হাজার হাজার মানুষ। শুধু ঢাকা শহর নয়, আশপাশের এলাকা থেকেও আসতে থাকে জনতার স্রোত। বঙ্গবন্ধু যখন সভামঞ্চে এসে উপস্থিত হন, তখন রেসকোর্স পরিণত হয়েছিল জনসমুদ্রে। এটা এখন সবারই জানা যে স্বাধীনতা ঘোষণার জন্য একদিকে
১৯৭১ সালের জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে ইয়াহিয়া খান ঘোষণা করলেন, অচিরেই শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বেসামরিক সরকার গঠিত হবে। এরপর বলা হয়েছিল ঢাকায় ৩ মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশন বসবে। এরপর মন্ত্রিসভা বিলোপ করা হয়েছিল। আওয়ামী লীগ এবং অন্যান্য রাজনৈতিক দল বিষয়টাকে নির্বাচন-পরবর্তী বেসামরিক সরকার গঠনের
পৃথিবীর ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ অনেক ভাষণের কথা বলা হয়েছে, কিন্তু আমার ধারণা, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে দেওয়া বঙ্গবন্ধুর ভাষণটির সঙ্গে অন্য কোনো ভাষণের তুলনা করা সম্ভব নয়। তিনি যখন ভাষণটি দিয়েছিলেন, তখন পুরো দেশ সামরিক শাসনের আওতায়; প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান সবে জাতীয় সংসদের অধিবেশন বাতিল
‘তখন পলকে দারুণ ঝলকে তরীতে উঠিল জল,/ হৃদয়ে লাগিল দোলা, জনসমুদ্রে জাগিল জোয়ার/ সকল দুয়ার খোলা। কে রোধে তাঁহার বজ্রকণ্ঠ বাণী?/ গণসূর্যের মঞ্চ কাঁপিয়ে কবি শোনালেন তাঁর অমর কবিতাখানি:/ ‘এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,/ এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ সেই ‘অমর কবিতখানি’ই হলো বঙ্গবন্ধুর সাতই মা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের ভাষণটি আজ বিশ্ব ঐতিহ্যের স্মারক হিসেবে ইউনেসকোর স্বীকৃতি পেয়েছে। ওই ভাষণ যেমন ছিল উদ্দীপনামূলক, তেমনি ছিল দিকনির্দেশনামূলকও। একটি বিশেষ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে তাঁকে ওই ভাষণ দিতে হয়েছিল। ভাষণে একদিকে ছিল জাতির চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে স্বাধীনতার মন্ত্রণা,
পৃথিবীর ইতিহাসে যতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ আছে, এর মধ্যে অন্যতম একটি হলো ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে দেওয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণ। ৭ মার্চের বক্তব্যের আবেদন অপরিসীম। একটি ভাষণেই পাল্টে দিল বাঙালির ইতিহাস। বাঙালি হয়ে উঠল স্বাধীনতাকামী। রাজনৈতিক বা স্বাধীনতার ঘোষণার ইঙ্গিতবাহ
কেমন ছিল ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ? কেমনইবা ছিল মার্চ মাস? সে বছর মার্চ মাসেও শীতটা যাই যাই করে যাচ্ছিল না। একটা সোয়েটার পরতেই হচ্ছিল। বাইরে একটু একটু শীত কিন্তু ভেতরে প্রচণ্ড ক্ষোভ নিয়ে আমরা ঘুরছি। ছাত্ররা স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়িয়ে দিয়েছে। পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী একের পর এক পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের বিরুদ্
৭ মার্চ (বৃহস্পতিবার) ভোর সাড়ে ৬টায় বঙ্গবন্ধু ভবন ও দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন। সকাল ৭টায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে মার্চ মাস অসংখ্য অগ্নিঝরা ঘটনাপ্রবাহে স্মরণীয় হয়ে আছে। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের ১ তারিখে পাকিস্তানের সামরিক শাসক প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান আকস্মিকভাবে এক বেতার ভাষণে তাঁরই পূর্বঘোষিত ৩ মার্চের গণপরিষদ অধিবেশন স্থগিত করেন। অধিবেশন স্থগিত করার কারণ হিসেবে ভাষণে ইয়াহিয়া উল্লেখ
৭ মার্চ সকাল ১০টায় ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের বাসায় চরম উত্তেজনা। উত্তেজনা ছিল বঙ্গবন্ধু আজ তাঁর বক্তৃতায় কী বলবেন, তা নিয়ে। বাংলাদেশের সমগ্র জনগোষ্ঠীই স্বাধীনতার প্রত্যয়ে সুদৃঢ় থাকলেও মূল রাজনীতির স্রোতোধারায় তিনটি অভিমত তখনো কমবেশি সক্রিয় ছিল। আওয়ামী লীগের একটি ভাগ